আমি
স্বল্প
শিক্ষিত (সার্টিফিকেট ধারী)
একজন
সাধারণ
মানুষ। আমার
কাজ
হাজারো
লোকের
ভিরে
একজন
কামলাই
বটে। মাঝে
মধ্যেই
আমার
জ্ঞান
স্বল্পতার কারনে
আপনাদের দারস্থ
হতে
হয়
মাঝে
মধ্যেই। আজও
আপনাদের দারস্থ
একটি
জিজ্ঞাসা নিয়ে
সেটি
হল
নারী
স্বাধীনতা কি?
শারীরিক গঠন অনুসারে নারীদের পুরুষের সমকক্ষ (কার্য ক্ষেত্রে) কোন অবস্থাতেই যাওয়া সম্ভব না হলেও আমাদের দেশে
শারীরিক গঠন অনুসারে নারীদের পুরুষের সমকক্ষ (কার্য ক্ষেত্রে) কোন অবস্থাতেই যাওয়া সম্ভব না হলেও আমাদের দেশে
একশ্রেণী নারীদের সমকক্ষের কথা
বলে
থাকেন। একজন
পুরুষ
মাসের
৩০দিন
পূর্ণদমে কার্য
সম্পাদন করতে
সক্ষম
হলেও
একজন
নারি
কখনই
পারেন
না। তাকে
থামতে
হয়
কয়েক
দিনের
জন্য
প্রাকৃতিক নিয়মেই।
আবার ঠিক প্রাকৃতিক নিয়মে একটি ছেলে শারীরিক দিক থেকে যতটা শক্তি সমর্থিত ততটা কোন নারীর পক্ষেই সম্ভব না। উদাহরণ হিসেবে ১লাখে ১জন টেনে নিয়ে এসলে মূর্খতারই পরিচয় মনে হয় আমার কাছে। আমার গ্রামের বাড়ীর পাশে এক মহিলা আছেন, উনি যে কোন পুরুষ মানুষ অপেক্ষা ভাল নারিকেল গাছে উঠতে পারে যা প্রায় অসম্ভব। তাই বলে সব মেয়েই ঐ নারিকেল গাঠে উঠতে পারবে এটি বলায় অন্যায়। এটি ব্যতিক্রম।
সৃষ্টির আদিকাল থেকেই মেয়েরা ঘর সামলান, পুরুষেরা খাদ্যের যোগান দিয়ে আসছেন। ঘর সামলানো বলতে রান্না, বাড়িঘর পরিষ্কার, সন্তানসন্তুতি পালন ইত্যাদি। আপাত দৃষ্টিতে আমরা দেখি সব পুরুষ মানুষই মেয়েদের উপর খবরদারি করে।বাস্তবিক কিন্তু আলাদা। সংসারে একটি মেয়ে বা ঘরের বউয়ের যেমন অধিকার আছে তেমনি স্বামীরও অধিকার আছে। স্বামী ঘরে গিয়ে গরম ভাত তার জামা কাপড় পরিষ্কার ঘর পরিষ্কার দেখবে এটি একটি স্বামীর অধিকারই। অন্যদিকে একটি মেয়ে তার চাহিদার জন্য স্বামীর কাছ থেকে টাকা পয়সা গ্রহণ, নিজের ও পরিবারের জন্য স্বামীর কাছ থেকে আর্থ পাওয়া সহ বিভিন্ন ব্যপারগুলি জোর দিয়েই চেয়ে থাকেন, কখনও কখনও স্বামীকে দিতে বাধ্য করা হয় যা তার অধিকারই আমার কাছে মনে হয়। এবং অধিকাংশ স্বামী তাই করে থাকনে।
কিছু ব্যতিক্রম অবশ্যই আছে, কিন্তু সেগুলিকে উদাহরণ হিসেবে টানা ঠিক নয়, যা মেয়েদের মধ্যেও আছে। একটি গ্রামে ১জন লোক বউ পেটান যা ব্যতিক্রম। অন্যদিকে ১০মহিলা কিন্তু ঝগড়াটে, সে শিক্ষিতই হউক আর অশিক্ষতই হউক। আমি একটি কথা প্রায়ই বলে থাকি- ছেলেরা হোস্টেল বা মেসে থাকলে সবাই প্রায় বন্ধু কিন্তু ৩জন মেয়ে থাকলে ২টা গ্রুপ থাকে যা মেয়েদের একটি সৃষ্টিগত সমস্যা।
আবার ঠিক প্রাকৃতিক নিয়মে একটি ছেলে শারীরিক দিক থেকে যতটা শক্তি সমর্থিত ততটা কোন নারীর পক্ষেই সম্ভব না। উদাহরণ হিসেবে ১লাখে ১জন টেনে নিয়ে এসলে মূর্খতারই পরিচয় মনে হয় আমার কাছে। আমার গ্রামের বাড়ীর পাশে এক মহিলা আছেন, উনি যে কোন পুরুষ মানুষ অপেক্ষা ভাল নারিকেল গাছে উঠতে পারে যা প্রায় অসম্ভব। তাই বলে সব মেয়েই ঐ নারিকেল গাঠে উঠতে পারবে এটি বলায় অন্যায়। এটি ব্যতিক্রম।
সৃষ্টির আদিকাল থেকেই মেয়েরা ঘর সামলান, পুরুষেরা খাদ্যের যোগান দিয়ে আসছেন। ঘর সামলানো বলতে রান্না, বাড়িঘর পরিষ্কার, সন্তানসন্তুতি পালন ইত্যাদি। আপাত দৃষ্টিতে আমরা দেখি সব পুরুষ মানুষই মেয়েদের উপর খবরদারি করে।বাস্তবিক কিন্তু আলাদা। সংসারে একটি মেয়ে বা ঘরের বউয়ের যেমন অধিকার আছে তেমনি স্বামীরও অধিকার আছে। স্বামী ঘরে গিয়ে গরম ভাত তার জামা কাপড় পরিষ্কার ঘর পরিষ্কার দেখবে এটি একটি স্বামীর অধিকারই। অন্যদিকে একটি মেয়ে তার চাহিদার জন্য স্বামীর কাছ থেকে টাকা পয়সা গ্রহণ, নিজের ও পরিবারের জন্য স্বামীর কাছ থেকে আর্থ পাওয়া সহ বিভিন্ন ব্যপারগুলি জোর দিয়েই চেয়ে থাকেন, কখনও কখনও স্বামীকে দিতে বাধ্য করা হয় যা তার অধিকারই আমার কাছে মনে হয়। এবং অধিকাংশ স্বামী তাই করে থাকনে।
কিছু ব্যতিক্রম অবশ্যই আছে, কিন্তু সেগুলিকে উদাহরণ হিসেবে টানা ঠিক নয়, যা মেয়েদের মধ্যেও আছে। একটি গ্রামে ১জন লোক বউ পেটান যা ব্যতিক্রম। অন্যদিকে ১০মহিলা কিন্তু ঝগড়াটে, সে শিক্ষিতই হউক আর অশিক্ষতই হউক। আমি একটি কথা প্রায়ই বলে থাকি- ছেলেরা হোস্টেল বা মেসে থাকলে সবাই প্রায় বন্ধু কিন্তু ৩জন মেয়ে থাকলে ২টা গ্রুপ থাকে যা মেয়েদের একটি সৃষ্টিগত সমস্যা।
একটি
পরিবারে একটি
নারীও
যেমন
অধিকার
ভোগ
করছে
ও
স্বাধীন ভাবে
আছে
তেমনি
স্বাধীনভাবে আছেন
একটি
পুরুষও। কোন
সিদ্ধান্তের ব্যপারে উভয়ের
সলাপরামর্শ করেই
সিদ্ধান্ত নিয়ে
থাকেন। ঘরে
যেমন
মেয়েরাও সিদ্ধান্ত নেন,
তেমনি
সিদ্ধান নেন
পুরুষরাও। যা একটি
সুন্দর
পক্রিয়ায় চলে
আসছে
হাজার
হাজার
বছর
ধরে। এবং
এই
সামাজিক বন্ধন
আছে
বলেই
আজো
আমরা
আমাদের
মা
বাবার
টানে
মাসে
অনন্ত
১বার
গ্রমে
যাই
২০০কিমি জার্নি
করে। কিন্তু
নারী
স্বাধীনতার উপূর্ব
উদাহরণ
দেশগুলা? বাবার
কোন
নামই
জানে
না। গরু
ছাগলের
মতে
খোয়ারে
(যার
আরেক
নাম
চাইল
হুড
বাচ্চারা থাকে/
ঘোড়া
রাখা
হলে
বলা
হয়
আস্তাবলে)।
আর
সে
জন্যই
তাদের
মায়েদের দেখা
যায়
বৃদ্ধাবয়সে কাজ
করতে
হয়,
থাকতে
হয়
সরকারের মুখাপ্রেক্ষী হয়ে
২টা
ভাতের
আশায়। ছেলে
মেয়ে
কখনও
মা
বাবার
খোজ
নেয়ার
প্রয়োজন মনে
করে
না। তার
মূলে
কিন্তু
এই
স্বাধীনতার নামে
নাষ্টামিই দায়ি।
উদাহরণ দেয়া হয় পুরুষের বহুগামিতকে। একজন পুরুষ বহুগমিতা যেমন অপরাধ তেমনি মেয়েরও। এই ক্ষেত্রে ইসলাম একটি বিধান করে দিয়েছেন। ওহ দিকে গেলে আবার মৌলবাদি হয়ে যাব। তাই এ অধ্যায় আর নয়।
এটি আসলে আবেগীয় আজাইরা প্যচাল। যারা নারী স্বাধীনতা স্বাধীনতা বলে প্রতিনিয়ত লেখা লেখিতে করেন তারা দয়া করে আমাকে নারী স্বাধীনতা কি, কিই বা তার সংজ্ঞা একটু জানালে চিন্তা ভাবনায় নতুন রূপ সংযোজন করব।
উদাহরণ দেয়া হয় পুরুষের বহুগামিতকে। একজন পুরুষ বহুগমিতা যেমন অপরাধ তেমনি মেয়েরও। এই ক্ষেত্রে ইসলাম একটি বিধান করে দিয়েছেন। ওহ দিকে গেলে আবার মৌলবাদি হয়ে যাব। তাই এ অধ্যায় আর নয়।
এটি আসলে আবেগীয় আজাইরা প্যচাল। যারা নারী স্বাধীনতা স্বাধীনতা বলে প্রতিনিয়ত লেখা লেখিতে করেন তারা দয়া করে আমাকে নারী স্বাধীনতা কি, কিই বা তার সংজ্ঞা একটু জানালে চিন্তা ভাবনায় নতুন রূপ সংযোজন করব।
Sorce
:http://www.somewhereinblog.net/blog/littleboy1981/29500615